রোজা মানুষকে সংযমের শিক্ষা দেয়। মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের ওপর পবিত্র রমজান মাসের রোজা ফরজ করেছেন, যাতে করে তারা এর মাধ্যমে তাকওয়া অবলম্বন করতে পারে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন,
এখন পবিত্র রমজান মাস। চোখের পলকেই শেষ হয়ে গেল রমজানের রহমতের দশক। আজ থেকে শুরু হয়ে গেল, মাগফিরাতের দশক। এই দিনগুলোতে মহান আল্লাহর কাছে জীবনের সমস্ত পাপ মাফ করিয়ে নেওয়ার
রোজা ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম। আল্লাহ মুহাম্মদ (সা.)-এর উম্মতের ওপর রমজানের রোজা ফরজ করেছেন। পূর্ববর্তী উম্মতের ওপরও রোজা ফরজ ছিল। রোজার সুফল হলো এর মাধ্যমে তাকওয়া বা আল্লাহভীতি লাভ হয়। পবিত্র
রোজা আল্লাহর ফরজ বিধান। ইসলামে মানুষের শক্তি, সামর্থ্য ও সাধ্যের বাইরে কোনো বিধান দেওয়া হয়নি। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ কারো ওপর এমন কষ্টদায়ক দায়িত্ব অর্পণ করেন না, যা তার
কেউ রমজান মাস পেয়েও শরিয়তসম্মত কারণে রোজা রাখতে সক্ষম না হলে তাঁর জন্য রোজা না রাখার সুযোগ আছে। যেমন—অতিশয় বৃদ্ধ অথবা এমন অসুস্থ, যাঁর আরোগ্যলাভের আশা করা যায় না, তাঁর
পবিত্র মাহে রমজান এলে বাড়ি-ঘর বা দোকানপাটে ভিক্ষুকের আনাগোনা বেড়ে যায়। ব্যস্ততার সময় ভিক্ষুকের আগমন অনেককে বিরক্ত করে। তারা ভিক্ষুককে বিভিন্ন রকম কটু কথা শুনিয়ে দেয়। অনেক সময় ভিক্ষা না
মহান আল্লাহ বান্দাদের তাঁর ভালোবাসা ও সান্নিধ্য দানের জন্যই রমজান মাস দান করেন। এ মাসের রোজা শুধু আল্লাহর জন্য আর আল্লাহ নিজেই রোজার প্রতিদান অথবা আল্লাহ নিজ হাতে রোজার প্রতিদান
রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের সওগাত নিয়ে আমাদের কাছে হাজির হয়েছে বছরের সেরা মাস রমজান। রমজান মুমিনের জীবনে সবচেয়ে কল্যাণকর মাস। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘মুমিনদের জীবনে রমজানের চেয়ে অধিক কল্যাণকর
নবী-রাসুলরা ছাড়া সাধারণত মানুষমাত্রই পাপপ্রবণ হয়। নেক আমলের চেয়ে পাপের দিকেই মানুষ বেশি আসক্ত হয়। এই প্রতিবন্ধকা ডিঙিয়ে মানুষকে আল্লাহর পথে ফিরে আসতে হয়। নেক আমলে মনোযোগী হতে হয়। এবং
দেরি না করে সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করা মুস্তাহাব। হজরত সাহল (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, মুসলমানরা কল্যাণের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে যতক্ষণ তারা সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে