সব ধরনের জুয়া হারাম। জুয়া খেলা কবিরা গুনাহ। জুয়া বলতে সেসব খেলাকে বোঝানো হয়, যাতে বাজি কিংবা হার-জিতের প্রশ্ন আছে। জুয়া যে ধরনেরই হোক না কেন, তা হারাম। মহান আল্লাহ
মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি তার (ইসমাঈলের) পরিবর্তে জবাই করার জন্য দিলাম এক মহান জন্তু। আর আমি এ বিষয়টি পরবর্তীদের মধ্যে রেখে দিয়েছি।’ (সুরা : সাফফাত, আয়াত : ১০৭-১০৮) মহান
কোরবানি বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য পশু দোষ-ত্রুটিমুক্ত হওয়া আবশ্যক। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি সব জাতির জন্য কোরবানির বিধান রেখেছি, যেন আমি তাদের জীবনোকরণ হিসেবে যে চতুষ্পদ জন্তু দিয়েছি তাতে (জবাই করার
নামাজ মনোযোগের সঙ্গে আদায় করতে হবে। নামাজ পড়তে গিয়ে ভুল করা ঠিক নয়। তবু মানুষ দোষেগুণেই মানুষ। নামাজ আদায় করতে গিয়ে কত রাকাত পড়া হলো তা নিয়ে ভুল করে বিভ্রান্তি
জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিন বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ। এর মর্যাদা বোঝাতে মহান আল্লাহ এ দিনগুলোর কসম খেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘শপথ প্রভাতের। শপথ দশ রাতের। ’ (সুরা : ফাজর, আয়াত : ১-২)
ঈদে পরিবারের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে হয়, ঘরমুখো হয় বেশির ভাগ মানুষ। মানুষের এই আবেগকে পুঁজি করে ব্যবসায় নেমে পড়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী। কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে কালোবাজারে টিকিট বিক্রির
আয়াতের অর্থ : ‘মুসাকে আমি তো আমার নিদর্শনসহ প্রেরণ করেছিলাম এবং বলেছিলাম, তোমার সম্প্রদায়কে অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে এসো এবং তাদেরকে আল্লাহর দিবসগুলোর দ্বারা উপদেশ দাও। এতে তো নিদর্শন রয়েছে
রোগাক্রান্ত হওয়া, কষ্টে পতিত হওয়া খারাপ মানুষ হওয়ার প্রমাণ নয়। কেননা মহানবী (সা.)ও অসুস্থ হতেন। মাসরুক (রহ.) বলেন, আয়শা (রা.) বলেছেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগযন্ত্রণার কষ্ট অন্য কোনো
পাপ কল্যাণের কথা ভুলিয়ে দেয়। পাপী নিজেকেই ভুলে যায়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা তাদের মতো হয়ো না, যারা আল্লাহকে ভুলে গেছে, যার ফলে আল্লাহ তাদের আত্মবিস্মৃত (আত্মভোলা) করে দিয়েছেন। এরাই
সাক্ষ্য দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আদালত ও সামাজিক বিচার-আচারে সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে যেকোনো বিষয়ের সমাধান করা হয়। বর্তমান যুগে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আর মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া এমন