মানুষের ওপর জুলুম করা, গালাগাল করা, গিবত করা এবং অন্যায়ভাবে মারধর করা বড় গুনাহ। পরকালে এর প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে নেকি দিয়ে। ফলে তখন নেকির পাল্লা হালকা হয়ে যাবে। হাদিসে এসেছে,
বিপদ-আপদ, সমস্যা-সংকট জীবনের অংশ। বিপদ-আপদ শুধু পরীক্ষা বা পাপের শাস্তি নয়, বরং কখনো কখনো তা রহমতস্বরূপ। আল্লাহ তাআলা যাকে ভালোবাসেন, তাকেই বিপদ-আপদের মাধ্যমে পরীক্ষা করেন। এর দ্বারা বান্দার গুনাহ মাফ
কিশোর অপরাধের বিস্তার সমাজে অশান্তির বীজ বপন করছে। এটি রোধে ইসলামের দিকনির্দেশনা বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। এখানে কয়েকটি করণীয়ের কথা উল্লেখ করছি। এক. সর্বপ্রথম কিশোরের অন্তরে আল্লাহর প্রতি অগাধ
শান্তির সমাজ বিনির্মাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেই অপরাধ দমনে ইসলামের অবস্থান কঠোরতম : ‘আল্লাহর বিধান কার্যকরকরণে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের প্রভাবিত না করে, তোমরা যদি আল্লাহ এবং পরকালে বিশ্বাসী হও।’ (সুরা
মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে বসবাসের ক্ষেত্রে নানা প্রয়োজনে একে অন্যের সঙ্গে কথা বলতে হয়। তাই তো সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব মানুষের কথা বলার ধরন কেমন হবে আর কোথায়, কখন, কিভাবে কথা
আল্লাহভীতি মুমিনজীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ ও সৌন্দর্য। আল্লাহভীতি মানুষকে পাপাচার ও অপরাধ থেকে বিরত রাখে এবং আল্লাহর আনুগত্য ও ইবাদতে উৎসাহিত করে। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াত ও অসংখ্য হাদিসে মুমিনদের
জগন্নাথপুর২৪ ডেস্ক:: সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দিন দিন ইন্টারনেটজগতে মানুষের বিচরণ বাড়ছে। সব বয়সী ও প্রায় সব পেশার মানুষই কমবেশি ইন্টারনেটের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। স্ট্যাটিস্টার তথ্য মতে, বিশ্বে ইন্টারনেট
সমালোচনা একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল বিষয়। এটি শুধু একটি দৃষ্টিভঙ্গি নয়, বরং সমাজের নৈতিকতা ও মানসিকতার উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে এর জন্য প্রয়োজন সঠিক পদ্ধতির অনুসরণ। সমালোচনা যদি গঠনমূলক
ইসলামে নাগরিকদের সম্পদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণাধিকার রাষ্ট্রকে প্রদান করা হয়নি। আবার সব সম্পদের নিরঙ্কুশ মালিকানা জনগণের হাতেও ন্যস্ত করা হয়নি। অর্থাৎ ইসলাম ব্যক্তি মালিকানার স্বীকৃতি দেয়, তবে তা সামষ্টিক অধিকার নিশ্চিত
জ্ঞানের পিপাসা ইসলামের দৃষ্টিতে খুবই প্রশংসনীয় একটি গুণ। ইসলাম বরাবরই মানুষকে জ্ঞানার্জনে উদ্বুদ্ধ করে। তবে কাউকে বিব্রত করার জন্য অবান্তর প্রশ্ন করা ইসলামের দৃষ্টিতে নিন্দনীয় কাজ। যাঁর কাছে প্রশ্ন করা