মাতৃত্ব পরিবারের মধ্যে তৈরি করে ভিন্ন রকম অনুভূতি। দাম্পত্য সম্পর্ককে নিয়ে যায় অন্য মাত্রায়। মাতৃত্ব একজন নারীর স্বভাবজাত আকাঙ্ক্ষা। মাতৃত্বের সৌভাগ্য লাভ করতে মাকে সহ্য করতে হয় কল্পনাতীত ব্যথার যন্ত্রণা।
সমালোচনা মোকাবিলা কারও জন্যই সহজ নয়। অন্যায় বা অশোভন সমালোচনা মানুষের হৃদয়ে গভীর ক্ষত সৃষ্টি করে, এমনকি ঘনিষ্ঠ সম্পর্কেও ফাটল ধরাতে পারে। তবে মহানবী মুহাম্মদ (সা.) এই ক্ষেত্রে এক অপ্রতিম
ইসলামের দৃষ্টিতে অহেতুক কোনো মানুষকে কষ্ট দেওয়া, তার বিরুদ্ধাচরণ করা, ষড়যন্ত্র করা নিষেধ। এটা ঈমান পরিপন্থী কাজ। মুমিন যেমনই হোক, অন্যায়ভাবে তার ক্ষতি করে পার পাওয়ার সুযোগ নেই। যারা মুমিনকে
সাধারণ অর্থে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করা যাবতীয় নেক আমলকে ইবাদত বলা হয়। তবে প্রাজ্ঞ আলেমরা বলেন, কোনো নেক কাজকে ইবাদত আখ্যা দিতে হলে ছয়টি শর্ত পাওয়া আবশ্যক। নিম্নে তা বর্ণনা
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ ও ভারসাম্যপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। যেখানে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মানবজাতির সর্বস্তরের মানুষের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। সেই নির্ধারণে নারীকে অবহেলিত, অধিকারহীন করে রাখা হয়নি; বরং
সুশাসনের ক্ষেত্রে ইসলামি খেলাফতকে আজকের যুগেও উদাহরণ হিসেবে অভিহিত করা হয়। চতুর্থ খলিফা হজরত আলী (রা.) মিসরের গভর্নর মালিক ইবনে আসতারের কাছে লেখা চিঠিতে সুশাসন এবং গরিব লোকদের প্রতি যত্নবান
সত্যে মুক্তি। মিথ্যা আনে বিপদ। মিথ্যাকে বলা হয় সব পাপের মূল। যুগে যুগে আল্লাহ তাআলা সত্যবাদীদের করেছেন পুরস্কৃত। আর মিথ্যাবাদীদের ধ্বংস করেছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘অতঃপর আমরা সবাই (আল্লাহর কাছে)
জীবনে চলার পথে অনেক মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয়। ওঠাবসা হয় বহুজনের সঙ্গে। কারো সঙ্গে তৈরি হয় গভীর সম্পর্ক। সেসব সম্পর্ক সব সময় ভালো থাকে, ব্যাপরটা এমন নয়। ভুল-বোঝাবুঝি কিংবা অন্য
মুমিনের কোনো আমল আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার জন্য তাতে পূর্ণ ইখলাস থাকা আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি তার প্রভুর সঙ্গে সাক্ষাতের আশা রাখে সে যেন সৎকাজ করে এবং
পয়লা মে ‘আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস’। উৎপাদনে যিনি শ্রমের জোগান দেন তিনি শ্রমিক এবং যিনি মূলধন জোগান দেন তিনি মালিক। পবিত্র কোরআনে শ্রমিকের যোগ্যতা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে ‘ভালো সে কর্মচারী হবে