নবী আদম (আ.)-এর যুগ থেকেই কোরবানির বিধান চলে আসছে। সব নবীর যুগেই এই বিধান ছিল বলে ইসলামবিষয়ক গবেষকগণ মত দেন। এই বিধানের ধারাবাহিকতা চলে আসছে কাল-মহাকাল ধরে। কোরবানির আমলের ক্ষেত্রে
জগন্নাথপুর২৪ ডেস্ক:: দুনিয়াতে মানুষ তার আশা অনুযায়ী চেষ্টা সাধনা করে, সে কখনো কখনো লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। কিন্তু মৃত্যু-পরবর্তী জীবন-যে জীবনে মানুষ অনেক কিছুই আশা করবে, তার কোনোটা বিন্দুমাত্র বাস্তবায়ন করার
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা বান্দাকে ঈমান ও ইবাদতের নির্দেশ দিয়েছেন এবং প্রতিদানের ওয়াদা করেছেন, তিনি তাঁকে স্মরণ করতে বলেছেন এবং তাদেরকে রহমতে আবৃত করার ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি তাঁর কাছে প্রার্থনা করতে
নামাজের আগে জনৈক ব্যক্তি বললেন, হুজুর খুব পেরেশানিতে আছি, দোয়া করবেন। আমি তাকে বললাম, আপনি তো আমার কাছে আরও অনেকবার দোয়া চেয়েছেন। তিনি বললেন, জি হ্যাঁ চেয়েছি। আমি তাকে বললাম,
সব মানুষেরই কম-বেশি প্রতিপক্ষ বা প্রতিদ্বন্দ্বী থাকে। সহজ ভাষায়—সেই প্রতিপক্ষ কিংবা প্রতিদ্বন্দ্বী ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে শত্রু মনে করা হয়। শত্রু দ্বারা যেকোনো সময় শারীরিক, মানসিক বা আর্থিক ক্ষতি সংঘটিত হওয়ার
জগন্নাথপুর২৪ ডেস্ক:: জুলুম এক মহা অপরাধ। জুলুমকারীদের জন্য আখেরাতে কঠিন শাস্তি অপেক্ষা করছে। তারা তাদের অপকর্মের জন্য ক্ষমা পাবে না। যারা নিজেদের জুলুমকারী হিসেবে গর্ববোধ করে, তারা প্রকৃত পক্ষে হতভাগ্য।
ধর্ষণ একটি সামাজিক অভিশাপ। শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও নীতি নৈতিকতা অবক্ষয়ের অন্যতম হীন অপকর্মের নাম ধর্ষণ। এ অপকর্ম বর্তমান সমাজের সর্বস্তরে মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়ছে। দেশে প্রতিনিয়ত একের পর এক
সুরা বাইয়িনা, পবিত্র কোরআনের ৯৮তম সুরা, মদিনায় অবতীর্ণ। এতে ৮টি আয়াত রয়েছে। ‘বাইয়িনা’ অর্থ সুস্পষ্ট প্রমাণ, যা কোরআন ও মহানবী (সা.)-এর মাধ্যমে প্রকাশিত। এই সুরা বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীদের পরিণতি, কোরআনের
ইসলামী শরিয়তের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য ও নীতি হলো ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা এবং মানুষের মধ্যে জুলুম-অন্যায় প্রতিরোধ করা। ইসলামে এমনভাবে ন্যায়ের মানদণ্ড বজায় রাখা হয় যে সমাজ ও ব্যক্তির মধ্যে ভারসাম্য
দুনিয়া হলো মানুষের পরীক্ষাগার। দুনিয়ার কর্মকাণ্ডের ভিত্তিতে মানুষের আখেরাতের জীবন কেমন হবে তা নির্ধারিত হবে। দুনিয়ায় যারা নেক আমল বা ভালো কাজ করবেন, আখেরাতের জীবনে তারা পুরস্কৃত হবেন। আর দুনিয়ায়