1. forarup@gmail.com : jagannthpur25 :
  2. jpur24@gmail.com : Jagannathpur 24 : Jagannathpur 24
আরব আমিরাতে ফ্যাক্টরির আগুনে ৩ বাংলাদেশির মৃত্যু - জগন্নাথপুর টুয়েন্টিফোর
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভালো কাজে সহযোগিতার নির্দেশনা জগন্নাথপুরে কাঠমিস্ত্রিকে সাহায্য করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ১ আগস্ট পর্যন্ত এইচএসসি-সমমানের পরীক্ষা স্থগিত সরকারের উন্নয়ন যারা ধ্বংস করেছে তাদের বিরুদ্ধে দেশবাসীকেই রুখে দাঁড়াতে হবে: প্রধানমন্ত্রী এশিয়া কাপে বাংলাদেশের মেয়েরা বড় জয়ে সেমিফাইনালে সারাদেশে ইন্টারনেট-সেবা বিঘ্নিত ঢাকার বাড্ডায় শিক্ষার্থী-পুলিশ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, রাবার বুলেটে আহত ১০ কোটা নিয়ে যে বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী কোটা আন্দোলন, শান্তিগঞ্জে সড়ক অবরোধ

আরব আমিরাতে ফ্যাক্টরির আগুনে ৩ বাংলাদেশির মৃত্যু

  • Update Time : বুধবার, ৩১ মে, ২০২৩
  • ১৪৮ Time View

জগন্নাথপুর২৪ ডেস্ক::

সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজায় একটি সোফা ফ্যাক্টরিতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। এতে আগুনে পুড়ে ঘুমন্ত অবস্থায় তিন প্রবাসীর মৃত্যু হয়েছে। তাদের বাড়ি নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলায়।

মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে (স্থানীয় সময়) বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে নিহতের পরিবার থেকে জানা গেছে। ঘটনাটি জানার পর থেকে স্বজনরা লাশ দেশে আনার জন্য চেষ্টা করছেন।

নিহতরা হলেন সেনবাগ উপজেলার ডমুরুয়া ইউনিয়নের পলতি তারাবাড়ীয়া গ্রামের মৃত আবদুল কাদেরের ছেলে মো. ইউসুফ (৪৩), একই এলাকার বড়বাড়ির মীর আহাম্মদের ছেলে তারেক হোসেন বাদল (৪০) ও মাতইন আবদুল ওয়াহাব মিয়ার ছেলে মো. রাসেল (৩০)।

নিহত ইউসুফের ছোট ভাই গোলাম রসুল জানান, এক বছর আগে তিনি শারজা সামাইয়া এলাকায় সোফা ফ্যাক্টরির ব্যবসা শুরু করেন। এরপর এলাকার কয়েকজনকে তার প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যান। ঘটনার সময় তারা তিনজন ঘুমিয়েছিলেন। মুহূর্তের মধ্যে ফ্যাক্টরি পুড়ে যায় এবং তারা দগ্ধ হয়ে মারা যান।

নিহত বাদলের বাবা মীর আহাম্মদ জানান, বাদলের দুই ভাই প্রতিবন্ধী। তার সাজ্জাদ, জাহিদ ও আবীর নামে তিন ছেলে লেখাপড়া করছে। ছেলের শোকে বাবা মীর আহাম্মদ ও মা পেয়ারা বেগম বারবার জ্ঞান হারাচ্ছেন।

নিহত রাসেলের চাচা সাহাব উদ্দিন জানান, কিস্তির ওপর টাকা নিয়ে আরব আমিরাতে যান রাসেল। নিজের কোনো ভূমি বা বসতঘরও নেই রাসেলের। তার মা, স্ত্রী ও এক সন্তান অন্যের ঘরে থাকেন। কিস্তির টাকাও পরিশোধ করতে পারেননি রাসেল।

সেনবাগ থানার ওসি মো. ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী বলেন, সেনবাগের তিন প্রবাসী নিহত হওয়ার খবর শুনেছি। তবে এ বিষয়ে নিহত ব্যক্তিদের স্বজনরা থানায় কিছু জানাননি।

 

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এ জাতীয় আরো খবর
জগন্নাথপুর টুয়েন্টিফোর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩
Design & Developed By ThemesBazar.Com