বঙ্গবন্ধুর কিছু নিবন্ধ এবং উল্লেখযোগ্য বক্তৃতার একটি অমূল্য গ্রন্থ ‘আমার কিছু কথা’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালের একুশে বইমেলায়। প্রকাশক কাজী মোঃ শাহজাহান বইয়ের ভূমিকার শুরুতে লিখেছেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধুৃ শেখ
পৃথিবীতে মানুষ আনন্দ ও বেদনার মধ্য দিয়ে যায়। সুখে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ আর দুঃখে ধৈর্য ধারণ করা ঈমানের দাবি। ঈমানদার সুখে আত্মহারা হয়ে আল্লাহকে ভুলে যায় না, তেমনি দুঃখে
কবর মানুষের পরকালীন জীবনের প্রথম ধাপ। কবরেই শুরু হবে মানুষের জিজ্ঞাসাবাদ। মানুষকে জিজ্ঞাসা করা হবে তার প্রতিপালক, দ্বিন ও নবী সম্পর্কে। আল্লাহ মানুষকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মুনকার ও নাকির নামক দুজন
অনেক সময় দেখা যায়, মেয়ের কাছ থেকে অনুমতি আনার সময় সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত থাকার জন্য উকিল বাবার সঙ্গে বর-কনে উভয়পক্ষের দুজন সাক্ষী যায়। ইসলামের দৃষ্টিতে গাইরে মাহরাম কেউ মেয়ের কাছে
ধর্ম হিসেবে শুধু ইসলামই নারীর মর্যাদাপূর্ণ জীবনের নিশ্চয়তা দেয়। ইসলামপূর্ব জাহেলি সমাজ যেখানে কন্যাশিশুর বেঁচে থাকার অধিকার অস্বীকার করেছিল, সেখানে ইসলাম কন্যাশিশুর জন্মগ্রহণকে সুসংবাদ আখ্যা দিয়েছিল এবং যে সমাজে নারী
অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পার্লামেন্টের প্রথম হিজাবি নারী সদস্য ফাতেমা পাইমান নারীদের গর্বের সঙ্গে হিজাব পরিধানের আহ্বান জানিয়েছেন। গত সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়ান সিনেটে দেওয়া তাঁর এক বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। নিজের হিজাব
আল্লাহ তাআলা বান্দার জন্য বিশেষ কিছু সময় ও মৌসুম দিয়েছেন যে সময়ে বান্দা অধিক ইবাদত ও ভালো কাজ করে সহজেই আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে পারে। মুমিনের জন্য এটা আল্লাহ তাআলার
মহররম মাসের সুন্নত আমল সম্পর্কে সহিহ হাদিসসমূহে যা বর্ণিত হয়েছে তা হলো, আশুরার রোজা পালন করা। রাসুল (সা.) ১০ মহররমে রোজা পালন করেছেন। ইহুদি ও নাসারারা শুধুমাত্র ১০ মহররমকে সম্মান
সমাজে এমন বহু মানুষ দেখা যায়, যিনি ব্যক্তিজীবনে সফল। কিন্তু প্রতিষ্ঠানপ্রধান হিসেবে বা প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব পালনে তিনি সফল নন। এ জন্য ভুল দৃষ্টিভঙ্গি ও কর্মপন্থাই প্রধানত দায়ী। ইসলামের এমন কিছু
সৃষ্টিকর্তার ওপর বিশ্বাস অমুসলিমদেরও আছে। পৃথিবীখ্যাত কাফির ফেরাউন, আবু জাহল, আবু লাহাব সবাই আল্লাহকে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে বিশ্বাস করত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘যদি তুমি তাদের (অমুসলিমদের) জিজ্ঞেস করো, কে আকাশমণ্ডলী