ফরজ নামাজের পর যে নামাজের সবচেয়ে বেশি মর্যাদা তা হচ্ছে তাহাজ্জুদের নামাজ। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ফরজ নামাজের পর সর্বোত্তম নামাজ হচ্ছে রাতের
মুসাওয়ির’ বা আকৃতি দানকারী আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই আল্লাহ সৃষ্টিকারী, উদ্ভাবনকর্তা, রূপদাতা, তাঁরই সব উত্তম নাম।’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪) অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে,
ঋণ পরিশোধ না করা আত্মসাতের শামিল। যদি পাওনাদার ঋণগ্রহীতাকে মাফ না করে বা ঋণ মওকুফ না করে অথবা ঋণীর ওয়ারিশ সেই ঋণ পরিশোধ না করে, তাহলে কিয়ামতের দিন নেক আমল
মানুষের মধ্যে ভুল করার প্রবণতা আছে। কেউ এমন নেই যে বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে ‘আমার জীবনে কোনো দিন ভুল হয়নি।’ ইচ্ছায় অনিচ্ছায় কমবেশি সবাই ভুল করে থাকি। শরিয়তের দৃষ্টিতে
নদীর কূল থাকে, কিনার থাকে, থাকে ঢেউ। কিন্তু এই নদীর কূল ও কিনার ভেঙেই চলেছে। ভাঙনের সুর তোলা সেই নদীর আগের ঢেউ নেই। উৎসমুখ থেকে প্রবাহ বন্ধ হয়েছে বহু আগেই।
যে চিন্তা ইবাদতের মর্যাদা রাখে : মানুষের চিন্তা ও ভাবনা, যা কোনো কিছুর প্রতি দৃষ্টিপাত করলেই মনের ভেতর উপস্থিত তা এখানে উদ্দেশ্য নয়, বরং গভীর চিন্তা ও গবেষণা—যা পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আগমনের মূল উদ্দেশ্য ছিল মহান আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত দ্বিনের প্রচার ও প্রসার করা। নবী করিম (সা.)-এর যুগ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত যুগে যুগে ইসলামের মনীষীরা এই গুরুদায়িত্ব পালন
মহান আল্লাহ তাঁর কর্তৃত্ব ও পরিচয় প্রকাশ করতে অসংখ্য নিদর্শন তৈরি করেছেন এবং বান্দাকে সেই নিদর্শনাবলির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে নির্দেশ দিয়েছেন। সম্মান প্রদর্শনের অর্থ হলো—হৃদয়ে এমন তাকওয়া বা আল্লাহভীতি
শয়তান বিভিন্ন বিষয়ে মানুষের মনে সন্দেহ সৃষ্টি করে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, সাহাবাদের একদল মানুষ রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে জিজ্ঞেস করল যে আমরা আমাদের অন্তরে কখনো এমন বিষয় অনুভব করি,
জ্ঞানীরা বলেন, পাপ হলো আগুনের মতো। যেভাবে আগুনের ছোট ছোট স্ফুলিঙ্গ বিপদ ছড়িয়ে দিতে পারে, সেভাবে ছোট ছোট পাপও মানুষের বিপদ বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই মুমিন ছোট-বড় সব ধরনের পাপকে