তাতার মুসলিমরাই মধ্য ইউরোপের সবচেয়ে প্রাচীন ধর্মীয় সংখ্যালঘু। খ্রিস্টীয় চতুর্দশ শতক থেকে ইউরোপীয় ইতিহাসের অংশ। তাতার মুসলিমরা প্রথম ‘পোলিশ-লিথুনিয়া’ যুক্তরাষ্ট্রে বসতি স্থাপন করে এবং কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত পোল্যান্ডকে রক্ষায় বীরত্বপূর্ণ
স্বামী-স্ত্রী সমবয়সী হওয়া কিংবা বয়সের তারতম্য থাকা—উভয় অবস্থায় বিবাহ বৈধ। দেশে দেশে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের স্বাভাবিক ও অস্বাভাবিক ব্যবধানেরও বহু নজির আছে। শরিয়তে বয়সে তারতম্যময় বিবাহ নিষিদ্ধ নয়। আবার ইসলাম এ
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আগমনের মূল উদ্দেশ্য ছিল মহান আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত দ্বিনের প্রচার ও প্রসার করা। নবী করিম (সা.)-এর যুগ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত যুগে যুগে ইসলামের মনীষীরা এই গুরুদায়িত্ব পালন
রোগাক্রান্ত হওয়া, কষ্টে পতিত হওয়া খারাপ মানুষ হওয়ার প্রমাণ নয়। কেননা মহানবী (সা.)ও অসুস্থ হতেন। মাসরুক (রহ.) বলেন, আয়েশা (রা.) বলেছেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণার কষ্ট অন্য
ঈমান ও ইসলাম লাভ করা এবং সুপথে চলতে পারা মহান আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে সুপথে পরিচালিত করেন এবং যাকে ইচ্ছা তা থেকে বঞ্চিত করেন। আল্লাহ সুপথ দান
মৃত ব্যক্তিকে কবরস্থ করাই ইসলামের বিধান। কবর মৃত ব্যক্তির জন্য পরকালের প্রথম স্তর। আর জীবিত মানুষের জন্য শিক্ষালাভের মাধ্যম। কবর মানুষকে মৃত্যু ও পরকালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় এবং পার্থিব
নামাজ একটি শারীরিক ইবাদত। এটি ইসলামের একটি স্তম্ভ (বুখারি-মুসলিম)। যথাসময়ে নামাজ আদায় করা মুমিনের ওপর ফরজ করা হয়েছে। (সূরা নিসা-১০৩)। এটি আদায় করার দ্বারা ইহজাগতিক কল্যাণ ও পরকালীন মুক্তি রয়েছে।
সুখের সংসার গড়ে তোলার জন্য স্বামী-স্ত্রীর যৌথ কিছু দায়িত্ব আছে। এখানে স্বামী-স্ত্রীর কিছু যৌথ কর্তব্য আলোচনা করা হলো— পরস্পরের ভালো গুণ প্রাধান্য দেওয়া : সুখী সংসার গড়ে তোলার জন্য পরস্পরের
আল্লাহই মহাজগতের সব ক্ষমতার অধিকারী। তিনিই রাজাধিরাজ। তাঁর ক্ষমতা ও রাজত্ব সমগ্র সৃষ্টিজগতে কার্যকর। পৃথিবী তার রাজত্বের ক্ষুদ্রতম অংশ মাত্র। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘বোলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ,
ফরজ নামাজের পর যে নামাজের সবচেয়ে বেশি মর্যাদা তা হচ্ছে তাহাজ্জুদের নামাজ। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ফরজ নামাজের পর সর্বোত্তম নামাজ হচ্ছে রাতের