আরবি সাওম বা সিয়াম মানে রোজা। কিছু দিনে রোজা পালনে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নিম্নে সেগুলো তুলে ধরা হলো— ১. সাওমে বিছাল (বিরতিহীন রোজা) : সাওমে বিছাল হচ্ছে ইফতারি ও সাহরি গ্রহণ
মহান স্রষ্টা যেভাবে মানুষকে সৃষ্টিজগতে কাজকর্মে সবচেয়ে সক্ষমতা দান করেছেন, তাদের শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন, তেমনি তিনি তাদেরকে অসংখ্য অগণিত নিয়ামত দান করেছেন। মানুষের প্রতি আল্লাহর সবচেয়ে বড় অনুগ্রহ হলো তিনি
সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে মব জাস্টিসের প্রবণতা দেখা দেয়, যা কখনো পরিকল্পিত আবার কখনো অপরিকল্পিত। পরিকল্পিত এ দৃষ্টিকোণ থেকে যে পূর্বেই ঘোষণা দিয়ে কারো ওপর আক্রমণ করে বসা। আর অপরিকল্পিত
বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ ও মাহাত্ম্যপূর্ণ রাত শবে কদর। একে লাইলাতুল কদর বা কদরের রজনীও বলা হয়। এ রাতে মহান আল্লাহ বান্দার রিজিক বণ্টন করেন। আল্লাহর আদেশে ফেরেশতারা রহমত, কল্যাণ ও বরকত
দেখতে দেখতে রমজান শেষ হয়ে যাচ্ছে। এই তো কয়েক দিন আগেই শুরু হয়েছিল। আমরা অনেকেই হয়তো এবাদত-বন্দেগির বিভিন্ন পরিকল্পনা করেছিলাম। করব করব করে কতটুকু করতে পেরেছি নিজেই ভালো জানি। তাই
হজরত নুহ (আ.) ছিলেন মানবজাতির আদিপিতা হজরত আদম (আ.)–এর অষ্টম প্রজন্মের নবী ও রাসুল। হাদিসের ভাষ্য মতে, তিনিই পৃথিবীর প্রথম রাসুল তথা শরিয়তপ্রাপ্ত বার্তাবাহক। নুহ (আ.)-কে আল্লাহ তাআলা দীর্ঘ জীবন
ইবাদতের প্রকৃত স্বাদ তখনই লাভ করা যায়, যখন তার উপযুক্ত কারণগুলো পাওয়া যায়। একজন মুসলমানের কর্তব্য হলো, এই কারণগুলো অর্জনের চেষ্টা করা, যাতে সে সুখময় জীবন উপভোগ করতে পারে। নামাজ
ইতিকাফ এমন এক মহৎ ইবাদত, যেখানে বান্দা দুনিয়ার সব বন্ধন ছিন্ন করে কেবলমাত্র আল্লাহর হয়ে যায়। বিশেষত রমজানের শেষ দশকে এই ইবাদত পালনের গুরুত্ব অপরিসীম। আল্লামা ইবনুল মুনজির (রহ.) বলেন,
রহমত ও মাগফিরাতের দশক শেষ হওয়ার পর আমাদের মধ্যে হাজির হলো নাজাতের দশক। পবিত্র রমজানের এই দশক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নির্ভরযোগ্য মতানুযায়ী রমজানের শেষ দশকে শান্তির বার্তা নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে মহাগ্রন্থ
অনলাইনের সঠিক ব্যবহার জীবনকে সহজ, তথ্যবহুল ও উপকারী করে তুলছে। এর অপব্যবহার আবার ব্যক্তি ও সমাজকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বর্তমানে অনলাইনের অপব্যবহার লক্ষণীয় হারে বাড়ছে। নিত্যনতুন পাপের পথ আবিষ্কার