মিথ্যা বলার প্রধান কারণ হলো, আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের ঘাটতি, অনৈতিক সুবিধা লাভের চিন্তা, অতিরিক্ত রাগ-অনুরাগের বশবর্তী হওয়া, নিজের প্রতি অন্যদের আকর্ষণ করা, নিজেকে বড় বলে জাহির করা ইত্যাদি। মিথ্যা বলা
জুমার দিনের গুরুত্ব অপরিসীম। জুমার দিন মুসলমানদের সাপ্তাহিক ঈদ। জুমার গুরুত্ব ও তাৎপর্য এত বেশি যে কোরআনে ‘জুমা’ নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা নাজিল করা হয়েছে। কোরআনের সুরা জুমায় ইরশাদ হয়েছে
অন্তর মানবদেহে চালকের আসনে থাকে। তাই পরকালে মানুষের অন্তর জবাবদিহির সম্মুখীন হবে। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘যে বিষয়ে তোমার জ্ঞান নেই, তার পেছনে পড়ো না। নিশ্চয়ই কান, চোখ ও অন্তর—এগুলোর
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর আমি তোমাদের অবশ্যই পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়ভীতি, ক্ষুধা, জান-মাল ও ফসলের ক্ষতির মাধ্যমে। আর আপনি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দিন। যারা তাদের ওপর বিপদ এলে বলে,
রাগ কমাতে অবস্থান পরিবর্তন করা আবু যার (রা.)–এর বরাতে বলা হয়েছে একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের বললেন, ‘যদি তোমাদের কেউ দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় রাগান্বিত হয়, তবে সে যেন বসে পড়ে। যদি
সমাজের এমন কোনো স্তর বা শাখা-প্রশাখা নেই, যেখানে শক্তিশালীরা দুর্বলের প্রতি অন্যায়-অনাচার করে না। অথচ জুলুম আল্লাহ তাআলার কাছে এক অমার্জনীয় অপরাধ। এর শাস্তি ও পরিণতি সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে কঠিন সতর্কবাণী
আয়াতের অর্থ : ‘যারা মঙ্গলকর কাজ করে তাদের জন্য আছে মঙ্গল এবং আরো অধিক। কালিমা ও হীনতা তাদের মুখমণ্ডলকে আচ্ছন্ন করবে না। তারাই জান্নাতের অধিবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে। যারা
ঋণগ্রস্ত মানুষের প্রতি দরদ ও সহানুভূতি প্রদর্শন করা ইসলামের মহান শিক্ষা। সুদবিহীন ঋণদানের মাধ্যমে ঋণগ্রস্তকে সাহায্য করা উদার মানবিকতার প্রতীক। এর মাধ্যমে ঋণদাতা আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য লাভ করে। কাউকে
পাপ পাপই। হোক সেটা বড় কিংবা ছোট। বড় পাপ থেকে সাধারণত মানুষ সতর্ক থাকলেও অনেক ক্ষেত্রে ছোট পাপকে তেমন কোনো গুরুত্বই দেয় না। অথচ এর থেকেও নিরাপদ থাকতে আল্লাহর নবী
শবে বরাতের ফজিলত হাদিসের মাধ্যমে প্রমাণিত। এ রাতটি ফজিলতপূর্ণ। হাদিসের আলেমরা এ রাতে তাহাজ্জুদ, জিকির-আজকার, কোরআন তিলাওয়াতসহ বিভিন্ন নফল ইবাদত করার কথা বলেন। মহিমান্বিত এই রাতকে ঘিরে এমন কিছু আমল