শান্তিপূর্ণ সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো ইনসাফ প্রতিষ্ঠা। ইনসাফ মানে ন্যায়বিচার। ইনসাফের দাবি হলো, কেউ যেন অন্যায়ভাবে জুলুমের শিকার না হয়। সমাজে ও দেশে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব
আরবদেশের বর্তমান ওমান অঞ্চলে এক জাতির বসবাস ছিল, কুরআনে যাদের বলা হয়েছে ‘প্রথম আদ’। তাদের এক-একজনের শরীর ছিল বিশাল, আর ছিল দানবীয় শক্তি। তারা পাথর দিয়ে বড় বড় অট্টালিকা তৈরি
ইসলাম ব্যবসা-বাণিজ্যকে শুধু বৈধ বলেই ক্ষান্ত হয়নি, বরং এ ব্যাপারে সবিশেষ উৎসাহ ও গুরুত্ব দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘…তিনি (আল্লাহ) ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে করেছেন হারাম…।’ (সুরা : বাকারা,
অতিথির সমাদর করা ঈমানদারের ভূষণ। আল্লাহর প্রেরিত নবী-রাসুলরাও অতিথিপরায়ণ ছিলেন। যেমন পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইবরাহিম (আ.)-এর আতিথিয়েতার বিবরণ তুলে ধরে বলেন, ‘তোমার কাছে ইবরাহিমের সম্মানিত মেহমানদের খবর পৌঁছেছে কি?
মানুষের দোষ-ত্রুটি নিয়ে সাধারণ আলাপ-আলোচনা ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে। অন্যের দোষচর্চার নাম গিবত। গিবত একটি ভয়াবহ পাপ। এই পাপটি নীরব ঘাতকের মতো; এটি একটি পরিবার, প্রতিষ্ঠান ও সমাজ ধ্বংস করে দিতে
পবিত্র কোরআনে আছে, ‘তাদের তুলনা সেই শয়তান, যে মানুষকে বলে—অবিশ্বাস করো। তারপর যখন সে অবিশ্বাস করে, তখন শয়তান বলে—তোমার সঙ্গে তো আমার কোনো সম্পর্ক নেই, আমি তো বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহকে
বিশ্বমানবতা তথা বিশ্বসমাজের মুক্তির দূত বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-কে আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে শান্তির বার্তা আল্লাহ প্রদত্ত সর্বশেষ আসমানী পয়গাম মহাগ্রন্থ আল-কুরআন দিয়ে পাঠিয়েছেন। তিনি এ কুরআন দিয়ে পরিবার সমাজ ও
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব মুহাম্মদ (সা.) সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল হিসেবে এমন এক অঞ্চলে আবির্ভূত হয়েছিলেন, যেখানে জীবনচর্চার সর্ব দিগন্তে বর্বরতা ও অজ্ঞতাই ছিল আদর্শ। তৎকালীন সমাজ মহান আল্লাহ সম্পর্কে ছিল
মহান আল্লাহর হাবিব আখেরি নবী ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.)–এর জন্ম এবং ওফাতের দিনটি ফিরে এল আজ ১২ রবিউল আউয়াল। হিজরি সালের তৃতীয় মাস রবিউল আউয়ালের ১২ তারিখে মক্কার বিখ্যাত
ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করা এক প্রকার অর্থনৈতিক অপরাধ। ইসলাম এ রকম অপরাধ নিরসনে নির্ণয় করেছে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। হাদিসে এসেছে, হজরত শারিদ (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ধনী ব্যক্তির