মহান আল্লাহ বলেন, ‘আকাশ ও পৃথিবী এবং মধ্যভাগে যা রয়েছে আমি তা ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করিনি। আমি তা ক্রীড়ার উপকরণ হিসেবে গ্রহণ করতে চাইলে আমার কাছে যা আছে তাই গ্রহণ করতাম,
আরবি দশম হিজরি সনে বিদায় হজ অনুষ্ঠিত হয়। দশম হিজরির জিলহজ মাসের ৯ তারিখ আরাফাতের ময়দানে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার সাহাবির সামনে নবিজি (সা.) যে বক্তব্য পেশ করেন তা
ইসলামের মূল বার্তা হলো, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পুরো বিশ্বে শান্তি, সাম্য ও মানবতা প্রতিষ্ঠা করা। মহানবী (সা.)-এর জীবন বিশ্ববাসীর জন্য উত্তম আদর্শ। তিনি ছিলেন শান্তির দূত। তিনি সব ধর্মের
মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি অনেক জনপদ (বসবাসকারীদের) ধ্বংস করেছি, যার অধিবাসীরা ছিল জালিম এবং তাদের পর আমি অন্য জাতিকে সৃষ্টি করেছি। ’ (সুরা আম্বিয়া, আয়াত : ১১) তাফসির : আলোচ্য
অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ নেওয়া নিষিদ্ধ : ‘তোমরা নিজেদের পরস্পরের অর্থসম্পদ অন্যায় অবৈধভাবে ভক্ষণ করো না। আর জেনে-বুঝে অপরাধমূলক পন্থায় অপরের সম্পদের কিছু অংশ ভক্ষণ করার উদ্দেশ্যে তা শাসকদের কাছে উপস্থাপন
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) রবিউল আউয়াল মাসে জন্মগ্রহণ করে পৃথিবী আলোকিত করেন। আবার এ মাসেই মহান রবের সান্নিধ্যে চলে যান। তিনি উম্মাহর জন্য এক অনন্য আদর্শ রেখে যান। সেই আদর্শ
ইউরোপে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য জাদুঘর। ইতিহাস থেকে শুরু করে হালজামানার ফ্যাশন পর্যন্ত সম্ভাব্য প্রায় সব বিষয়ে জাদুঘর আছে সেখানে। সংখ্যায়ও সেগুলো অগণন। ইউরোপের কিছু জাদুঘর ইসলামী নিদর্শন প্রদর্শন করে আর
পরকীয়া এক সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। পরকীয়ার বিষাক্ত ছোবলে শতশত সুখের সংসার তছনছ হয়ে যাচ্ছে। ফলে সন্তান হারাচ্ছে মা-বাবা, স্বামীহারা হচ্ছেন স্ত্রী, স্ত্রী হারাচ্ছেন স্বামী। আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীর স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে।
সত্যবাদী জান্নাতের দিকে আর মিথ্যাবাদী জাহান্নামের ভয়াবহ আগুনের দিকে চলে যায়। সত্যবাদী আল্লাহর কাছে খুবই মর্যাদাবান। তাই রাসূল (সা.) মুসলিমদের সব সময় সত্য কথা বলতে নির্দেশ দিয়েছেন। ইবনে মাসঊদ (রা.)
মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আমি তাদের প্রতি আমার প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করি, আমি তাদের ও যাদের ইচ্ছা রক্ষা করি এবং জালিমদের ধ্বংস করি।’ (সুরা আম্বিয়া, আয়াত : ৯) তাফসির : উল্লিখিত