অন্তর কঠিন হওয়ার অনেক কারণ আছে। নিম্নে কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হলো— অন্তরকে দুনিয়ার কাজে ব্যস্ত রাখা : যদি অন্তরে দুনিয়ার ভালোবাসা আখিরাতের ভালোবাসার চেয়ে প্রাধান্য পায়, তাহলে ধীরে
ইসলাম-পূর্ব আরবে মানুষ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ত শুধু গোত্রপ্রীতি ও অন্যায় পক্ষপাতের কারণে। বহু বছর ধরে তাদের এসব সংঘাত অব্যাহত থাকত। মদিনায় ইসলাম আগমনের আগে আউস ও খাজরাজ গোত্রের মধ্যেও
মানুষ আল্লাহতায়ালার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। উত্তম আকৃতি দিয়ে মানুষকে আল্লাহ পাক সৃষ্টি করেছেন। কিছু মানুষকে আল্লাহতায়ালা জন্মগতভাবে সৃষ্টিগত কিছু ত্রুটি দিয়ে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন অথবা কেউ জন্মের পর কোনো দুর্ঘটনায় তার অঙ্গহানি
ইসলাম বিশ্বজনীন এক চিরন্তন ও শাশ্বত পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। ইসলামে রয়েছে নারীর সম্মান, মর্যাদা ও সকল অধিকারের স্বীকৃতি, রয়েছে তাদের সতীত্ব সুরক্ষা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যাপক কর্মসূচি। মানবতার মুক্তির দূত,
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগেও নারীরা নামাজের জন্য, দৈনন্দিন কাজের প্রয়োজনে, এমনকি জিহাদে অংশ নিতেও ঘর থেকে বের হতেন। তবে তাঁরা বের হতেন আল্লাহর নির্দেশ ফরজ পর্দা মান্য করে এবং নবীজি (সা.)-এর
তিনটি ইবাদতে শারীরিক পবিত্রতা ফরজ। এগুলো হলো নামাজ আদায় করা, কাবা শরিফ তাওয়াফ করা এবং কোরআন মাজিদ স্পর্শ করা। অন্যান্য কাজে অজু সুন্নাত ও নফল। আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, ‘আমার সহিত
আল্লাহতায়ালা বলেন, (হে নবি!) এ অন্য নবি-রাসূলদের বৃত্তান্ত, যা আমি তোমাকে শোনাচ্ছি, এসব এমন জিনিস যার মাধ্যমে আমি তোমার হৃদয়কে মজবুত করি। এ সবের মধ্যে তুমি পেয়েছ সত্যের জ্ঞান এবং
শুরুতেই রইল নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ। সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপায় আমরা নতুন একটি বছরে প্রবেশ করছি, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহপাক কুরআন কারিমে ইরশাদ করেন: ‘নিশ্চয়ই আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর
দশম হিজরিতে মক্কা বিজয় ছিল এমন একটি যুগান্তকারী ঘটনা, যা মূর্তিপূজার মূলকে সম্পূর্ণরূপে উৎপাটিত করে এবং আরবে মিথ্যাকে অপসৃত করে সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করে। ইসলামের বিজয় গৌরবে আরববাসীদের মনের সব ধরনের
মানুষ জন্মলাভ করল, নির্দিষ্ট আয়ুস্কাল নিয়ে পৃথিবীতে বিচরণ করল, অতঃপর স্রষ্টার অমোঘ বিধানে পরপারের যাত্রী হয়ে ইহধাম ত্যাগ করল- এখানেই মানবজীবনের পরিসমাপ্তি নয়, কিংবা এতেই মানব সৃষ্টির লক্ষ্য পূরণ হয়